১৪ নভেম্বর ধর্ষিতার স্বামী এলাকার এলাকার এক স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে জেলে প্রেরণ করা হয়েছিলো। গৃহবধূ শ্বাশুড়িকে সাথে নিয়ে থাকতো স্বামী জেলে যাওয়ার পর থেকে। স্বামীর জামিনের কথা বলে এলাকার ইউপি সদস্যর কাছে সহযোগিতা চাইলে ধর্ষক ইউপি সদস্য গত ২১ নভেম্বর রাতে গৃহবধূকে নানা রকম প্রলোভন দেখিয়ে জোর পূর্কব ধর্ষণ করে এবং তাকে ভয় দেখাতে থাকে যেন এ ঘটনা কারো কাছে প্রকাশ না করে।
গৃহবধূকে পর পর ৭ বার ধর্ষণের অভিযোগে এসেছে ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ডিসেম্বর ৪,মামলার ২য় আসামি এবং একই ভাবে আবার ধর্ষণ করেছে গৃহবধূকে।এভাবে পর পর মামলার ৩য়,৪র্থ, ৫ম এবং ৬ষষ্ঠ আসামি ধর্ষণ করে। ৫ম আসামি ধর্ষণ করার সময় তার স্ত্রী দেখে পুরা ঘটনা ধর্ষিতার শাশুরিকে জানালে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি জেল থেকে জামিনে আসা স্বামী স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর পায়। স্থানীয় মাত্বাব্বরদের বিষয়টি জানানো হলে তারা শালিস করতে আপত্তি করলে ধর্ষক ৬ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে গৃহবধূ। মুরাদনগর থানার ইনচার্জ জানান,উক্ত মামলার প্রধান আসামী ইউপি সদস্য নজরুল ইসলাম ভোলাকে আজ সকালে গ্রেফতার করে কারাগারে প্রেরণ করেছে।বাকি আসামিদের ধরতে অভিযান চালানো হচ্ছে।